আপন ছোট বোনকে লাগানো | Part 01 | DesixnHD | বাংলা চটি

 

আমি অরিব আর আমার ছোট বোন নাদিয়া। বোন এর পাছা চোদা বাংলা চটি গল্প নাদিয়া আমার থেকে এক বছরের ছোট। আমাদের মধ্যে সম্পর্ক একটু বেশিই ভাল। মা-বাবা দুজনেই চাকরি করতেন বলে আমরা বেশিরভাগ সময় একাই থাকতাম। যাইহোক, নাদিয়া বেশ অলস প্রকৃতির, লেখা পড়ায়ও দুর্বল। অন্যদিকে, আমি ছিলাম তার বিপরত। এজন্য প্রায়ই তার কাজ আমি করে দিতাম। আমাকে দিয়ে কাজ করানোর এক বিশেষ কায়দা ছিলো তার, চোখ মুখ কালো করে বলত “তুই না আমাকে ভালোবাসিস।” ব্যস! আর কিছু লাগতো না।। বড় ভাই হিসেবে সে আমাকে সমীহ করতো, আর করবে নাইই বা কেন, বাবার বকা থেকে কতবার তাকে বাঁচিয়েছি তার হিসেব নেই।




Bangla choti, Bangla sex Story , sex story, 

যাক গে সেসব এবার মূল ঘটনাতে যাই। সাল ২০১৫, তখন আমি (২২) varsity-তে, 5th কি 6th সেমিস্টার , আর নাদিয়ার (২১) 3rd সেমিস্টার। ফাইনাল পরীক্ষার সপ্তাহ খানেক আগে হঠাৎ সে আমার ঘরে এসে বলে তার preparation পুরো zero, নির্ঘাত fail করবে, বিশেষ করে Math-এর অবস্থা অনেক খারাপ। এটা নতুন কিছু নয়, তবে এবারের অবস্থা একটু বেশিই খারাপ, বাবা জানলে মেরে ফেলবে। এটা শুনে নিজের পড়া ছেড়ে তাকে পড়ালাম, চার রাত জেগে পুরো সিলেবাস গুলিয়ে খাওয়ালাম। পরে যথাসময়ে পরীক্ষা হলো, পরীক্ষা দিয়ে সে তেমন খুশি হতে পারল না, এদিকে তাকে পাড়তে গিয়ে আমার পরীক্ষাও একটু খারাপ গেল।


যাইহোক, পরীক্ষার তিনদিন পর খাতা দেখানো হয়, নাদিয়া ভয়ে ভয়ে গিয়ে একমুখ হাসি নিয়ে ফেরত আসে Math-এ ৫৪%-এর মতো উঠে গেছে বাকীগুলোও pass। সে তো মহা খুশি, আমাকে এসে বলতে থাকে, “তুই যা চাস তাইই দিবো, promise, God promise.” আমি বারেবারে বলতে থাকি কিচ্ছু লাগবে না। তবে সে নাছরবান্ধা, কিছুতেই ছাড়বে না। শেষে আমি মুখ ফসকে বলে ফেলি,আমি: Blowjob[তখন internet হাতে পেয়ে টুকটাক 18+ ভিডিও দেখা হত]নাদিয়া: (অবাক হয়ে) মানে?!আমি: আগেই বলছিলাম কিছু লাগবে না, থাক। নাদিয়া: না আমার কথার দাম আছে, আমি এটা তোকে দিবই। আমি: এটা মানে জানিস? নাদিয়া: জেনে নিব..


এই বলে সে নিজের রূমে চলে যায়, আমি স্বস্তির নিশ্বাস ফেলি, অবশেষে সে পেছন ছাড়লো, এতক্ষণ তো মাথা খাচ্ছিল। খানিক পরে, হঠাৎ মনে হলো যদি সে “blowjob” কী জানতে পেরে মা-কে বলে দেয়, পরেই মনে পড়ল ও এটা কখনই করবে না, খুব বেশি হলে আমাকে কিছু কথা শোনাবে, রাগ করবে, এই আরকি।। বোনের প্রতি আমার কোনো আকর্ষণ ছিলো না, তাকে চুপ করাতে মুখ ফসকে বলে ফেলেছি, সেটা পাওয়ার কোনো ইচ্ছা নেই। তবুও মনের কোণে কেমন এক আশার আলো জগছিল অগচরে, কিছু হলে মন্দ হয় না, তবে সেটার সম্ভাবনা কম। সেদিন গোসলের সময় বাল কামিয়ে জায়গাটা পরিস্কর করলাম, যদি কিছু হয়। গোসল সেরে বেড়িয়ে নদিয়ার ঘরে উঁকি দিয়ে দেখি সে ঘুম।


Lunch ready করে তাকে ডাক দেই, তখনও তার আচরণ স্বাভাবিক, মানে তখনও সে ওটা সার্চ করেনি। এরপর রাতে মা-বাবা ফেরে, তাদের সাথে নানান কথা হয়, এর মাঝে দেখি বোনের চাহনী কিছুটা অন্য রকম, হালকা রাগ, হালকা লজ্জা; ওকি মানেটা জেনে ফেলল!? যাইহোক, মা-বাবার সামনে সে কিছু বলল না।পরেরদিন আমি উঠে নাস্তা সেরে রূমে বসে আছি, তখনও নাদিয়া ওঠেনি। মিনিট বিশেক পর সে উঠে আমার ঘরে আসে, দরজায় দাঁড়িয়েই বলে,নাদিয়া: (রাগ হয়ে) তুই এসব কী দেখিস? ছি! আমি: আমার ইচ্ছা আমি দেখি, তোর কী! আগেই বলেছিলাম কিছু লাগবে না, তুই তো শুনলি না।


নাদিয়া: আমি প্রমিস ভাঙি না। আমি:(অবাক হয়ে) মানে! তুই…! নাদিয়া: এদিকে এসে দাঁড়া। আমি হালকা খুশি মনে যাই। এ অনুভূতি সব ছেলের জন্যই special, তার উপর যদি হয় আদরের বোনের থেকে। সে আমার সামনে হাটু গেড়ে বসে, লজ্জা মাখা মুখে কম্পিত হস্তে আমার প্যান্টটা নিচে নামায়, ধীরে ধীরে। তাকে দেখতে বেশ cute লাগছিলো, ফর্সা মুখে লাল আভা, আহা! আমার বাড়া দেখে সে লজ্জায় মুখ অন্যদিকে ফিরায়, আবার তাকায়। তখন আমার বাড়া শক্ত হতে থাকে, তাকে দেখে আগে কোনদিনও এমন হয়নি। হঠাৎ সে লজ্জার হাসি দিয়ে বলে:নাদিয়া: এটা ধুয়া(পরিস্কার) তো?!আমি: Ofcourse! my lovely sister! Only for you.


সে আলতো করে বাড়া ধরে মুখে নেয়, অন্য রকম গরম নরম অনুভূতিতে আমি চোখ বুজি। কিন্তু সত্যি বলতে তেমন একটা মজা পাই না। সে একদম আনাড়ি, ঠিকভাবে নিতে পারছিলো না, দাঁত লাগিয়ে দিচ্ছিলো। কিছুক্ষণ পরই আমি বলি, “আর লাগবে না, থাক।” সে উঠে গিয়ে কুলি করে, brush দিয়ে জিভ ঘষে। খানিক পরে এসে বলে,নাদিয়া: কেমন হইলো? আমি: বেশি ভাল না। নাদিয়া: Come on! এটা first time, I’ll improve myself. আমি: (টিটকারি করে) একবার করেই যা অবস্থা।নাদিয়া: (Confidence নিয়ে) আমি শিখবো।। তুই শিখাবি।


নাদিয়া এমনই, লেখা-পড়া ছাড়া প্রায় সব বিষয় নিয়েই serious, critisism মোটেই নিতে পারে না। এভাবে আমাদের দিন কাটতে থাকে। নাদিয়া আমাকে দিয়ে নিজের কাজ করায় আর বিনিময়ে blowjob এর কথা বলে। প্রতিদিন না সপ্তাহে ১ বা ২ দিন ওটা হতো, মানে পুরো সপ্তাহেরটা ১ বা ২ বারে উসুল হতো। এর মাঝে ক্লাসও শুরু হয়। ধীরে ধীরে সে পেকে গেল, বেশ ভালই দিতে পারতো, জড়তা কেটে গেছিলো সব। এমনই একদিন সে আমার বাড়া চূষছে সাথে বীচিতে হাত বোলাচ্ছে, আমি স্বর্গ সুখে চোখ বুজে আছি। সে এতটাই ভাল করছিলো যে আমি মাল ধরে রাখতে পারি না, মিনিট সাতেকের মাথায় মাল আউট হয়ে যায় নাদিয়ার মুখে। সে দ্রুত মুখ সরিয়ে থু থু করতে থাকে, উঠে গিয়ে কুলি করে আর বলে,নাদিয়া: এটা কী ছিলো!!!আমি: ভালোবাসার দান।


নাদিয়া: মানে?আমি: ছেলেদের নুনতু থেকে এগুলো বের হয়, যখন তারা অনেক মজা পায়। তুই অনেক ভাল চুষেছিছ, এটা তার প্রমাণ। এটা শুনে নাদিয়া হালকা খুশি হয়। পরে তাকে আমি cum swallowing (মাল খাওয়া)-এর ভিডিও দেখাই আর বলি,আমি: যারা তার partner-কে ভালোবাসে তারা এইসব গিলে ফেলে। নাদিয়া: Oh! I see! এভাবে আমি তাকে নানান বিষয় শিখাতাম। ধীরে ধীরে সে মাল খাওয়া আয়ত্ত করলে, আমিও নির্দ্বিধায় মাল আউট করতে থাকি। একদিন আমি বিছানায় বসে আছি, table-এর উপর বই রাখা, উঠে গিয়ে নিতে ইচ্ছে করছিল না।


তখন নাদিয়া আমার রূমের সামনে দিয়ে যাচ্ছিলো, ওকে বলি বইটা দিতে। সে মুখ বাঁকিয়ে বলে,নাদিয়া: বদলে আমি কী পাব?আমি: Blowjob নাদিয়া: মানে তুই আমাকে দিবি? কেমনে কী! আমি: কালকে দেখবি, এখন বইটা দে।নাদিয়া: promise? আমি: God promise. সে বইটা দিয়ে চলে যায়। পরদিন আমাদের ক্লাস ছিলো, আমার দুপুর নাগাদ ফিরি, নাদিয়া আমার আগেই ফিরেছে। খানিক বিশ্রাম নিয়ে তার রূমে যাই। সে বলে, নাদিয়া: কী blowjob? আমি: হুম, দিতে আসলাম নাদিয়া: কেমনে আমারটা তো…আমি: শুয়ে পড়, বাকিটা আমি বুঝবো।

Previous Post Next Post